সুনামগঞ্জ জেলাস্থ জগন্নাথপুর উপজেলোর আশারকান্দি ইউনিয়নের ভৌগলিক এলাকার মধ্যে বীমার কোন অফিস নাই ।
http://www.fareastislamilife.com
কোম্পানী আইন ১৯৯৪ এর আওতায় পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী হিসেবে এবং ১৯৩৮ সালের বীমা আইন অনুযায়ী নিবন্ধিত হয়ে ২৯ মে ২০০০ ইং সালে উপমহাদেশে সর্বপ্রথম ইসলামী শরী’আহর ভিত্তিতে ও আধুনিক বীমার সমন্বয়ে ফারইষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড এর যাত্রা শুরু হয়। এই ইন্স্যুরেন্স কোম্পানীটি পলিসি হোল্ডার এবং শেয়ার হোল্ডারদের যৌথ বিনিয়োগ কোম্পানী। পলিসি হোল্ডারদের পলিসি ইসলামী শরীয়তের বিধান ও বীমা আইন মোতাবেক পরিচালিত হয়।
ফারইষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড
প্রধান কার্যালয়
টি কে ভবন (১৪তম তলা)
১৩ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন: ৮১৫০১২৭-৩১
ফ্যাক্স: ৮৮-০২-৮১৩০৬১১
ইমেইল: filicbd@yahoo.com,
ওয়েব সাইট: www.fareastislamilife.com
এখানে বীমা প্রকল্পগুলো তিন ভাগে বিভক্ত। সেগুলো হলো: (০১) একক বীমা; (০২) গ্রুপ জীবন বীমা এবং (০৩) সার্বজনীন বীমা।
ক্রমিক নং | বীমার ধরন | সংক্ষিপ্ত বিবরণী |
০১. | মেয়াদী বীমা | এটি জনসাধারনের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চয়তা বিধান করে। এই বীমার মেয়াদ ১০ বছর থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে।তবে কোন ক্রমেই বীমা গ্রহীতার মেয়াদপূর্তি কালীন বয়স ৭০ বছরের বেশি হবে না এবং সর্বনিম্ন বীমা অংক হবে ৩০,০০০ টাকা। ডাক্তারী পরীক্ষায় উন্নত মান শ্রেনীভুক্তদের বেলায় প্রবেশকালীন বয়স সর্বোচ্চ ৫৫ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। মেয়াদ শেষে হ্রাসকৃত বীমা অংক বীমা গ্রহীতাকে লাভসহ প্রদান করা হবে বা বীমাগ্রহীতার অকাল মৃত্যুতে হ্রাসকৃত বীমা অংক লাভসহ শরীআ’হ ভিত্তিতে ওয়ারিশগণের পক্ষে মনোনীতকে প্রদান করা হবে। এই প্রকল্পের সাথে সহযোগী বীমা হিসেবে DIAB/PDAB সুবিধা প্রদান করা হয়। প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়করমুক্ত। |
০২. | পেনশন বীমা | এটি জনসাধারনের অবসরকালীন জীবন স্বাচ্ছন্দ্য ও আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চয়তা বিধান করে। এই প্রকল্পে অবসরকালীন বয়স থেকে (৫০ বছর হতে ৬০ বছর পূর্তিতে যে কোন বছর বীমা গ্রহীতা পেনশন গ্রহণ করতে পারেন) মৃত্যু পর্যন্ত নির্দিষ্ট হারে পেনশন দেওয়া হয়। পেনশন শুরুর ১০ বছরের মধ্যে যদি পেনশন গ্রহীতা মৃত্যুবরন করেন ১০ বছরের অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য শরী’আহ ভিত্তিক তার ওয়ারিশদের পক্ষে মনোনীতকে পেনশন সুবিধা প্রদান করা হবে। এই প্রকল্পের সাথে সহযোগী বীমা হিসেবে DIAB/PDAB সুবিধা প্রদান করা হয় না।প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়করমুক্ত। |
০৩. | হজ্জ্ব বীমা | এটি পবিত্র হজ্জ্ব, ওমরা পালন ছাড়াও যে কোন প্রয়োজন পূরনে অর্থের যোগান দিতে পারে। এই বীমার মেয়াদ ১০, ১৫ এবং ২০ বছরের যে কোন মেয়াদের হতে পারে। এই প্রকল্পের অধীনে সর্বনিম্ন বীমা অংক ১,০০,০০০ টাকা। মেয়াদ পূর্তিতে মুনাফাসহ বিরাট অংকের টাকা পাওয়া যায় যা ওমরা এবং হজ্জ্ব পালন করার পরও যেকোন প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম। এই প্রকল্পের সাথে সহযোগী বীমা হিসেবে DIAB/PDAB সুবিধা প্রদান করা হয়।প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়করমুক্ত। |
০৪. | চার কিস্তি বীমা | এই প্রকল্প বীমা গ্রহীতার বারংবার আর্থিক প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম। বীমাটি ১২, ১৬, ২০, ২৪ ও ২৮ বছর মেয়াদের হয়ে থাকে। সর্বনিম্ন বীমা অংক ৩০ হাজার টাকা। মেয়াদের এক চতুর্থাংশ কাল অতিবাহিত হওয়ার পরে বীমা অংকের শতকরা ২০ ভাগ পরিশোধ করা হয়, মেয়াদের দুই চতুর্থাংশ কাল অতিবাহিত হওয়ার পরে বীমা অংকের পূনরায় শতকরা ২০ ভাগ পরিশোধ করা হয় এবং মেয়াদের শেষ বাকি ৪০ ভাগ ও সমুদয় মুনাফাসহ পরিশোধ করা হয়। এই প্রকল্পের সাথে সহযোগী বীমা হিসেবে DIAB/PDAB সুবিধা প্রদান করা হয়।প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়করমুক্ত। |
০৫. | দেনমোহর বীমা | এটি একটি সঞ্চয়ী বীমা প্রকল্প। এই প্রকল্পে গ্রাহক অবশ্যই পুরুষ হতে হবে এবং তার স্ত্রী হবেন একমাত্র মনোনীত ও সুবিধাভোগী। বীমার মেয়াদ ১০, ১৫ এবং ২০ বছর। বীমা অংকের পরিমান হবে কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা। সম্পাদিত বীমা অংকের উপর প্রতি বছর আকর্ষনীয় হারে মুনাফা যোগ করা হয়। দুবছর পর প্রিমিয়াম প্রদান বন্ধ হয়ে গেলেও সম্পাদিত বীমা মুনাফা অর্জন করতে থাকে। দাবী পরিশোধের সময় মূল বীমা অংক ও অর্জিত মুনাফা পরিশোধ করা হয়। প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়করমুক্ত। |
০৬. | তিন কিস্তি বীমা | এই প্রকল্প বীমা গ্রহীতার জরুরী প্রয়োজন মেটাতে সহায়তা করে। এটি ১২, ১৫, ১৮, ২১ এবং ২৪ বছর মেয়াদের হয়ে থাকে। বীমা অংকের পরিমান হবে কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা। এই প্রকল্পের সাথে সহযোগী বীমা হিসেবে DIAB/PDAB সুবিধা প্রদান করা হয়। মেয়াদের এক তৃতীয়াংশ কাল অতিবাহিত হওয়ার পরে বীমা অংকের শতকরা ২৫ ভাগ পরিশোধ করা হয়, মেয়াদের দুই তৃতীয়াংশ কাল অতিবাহিত হওয়ার পরে বীমা অংকের পূনরায় শতকরা ২৫ ভাগ পরিশোধ করা হয় এবং মেয়াদের শেষ বাকি ৫০ ভাগ ও সমুদয় মুনাফাসহ পরিশোধ করা হয়। প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়করমুক্ত। |
০৭. | এক কিস্তি বীমা | যারা এককালীন সঞ্চয়ে সক্ষম বা যাদের হাতে অব্যবহৃত সঞ্চিত অর্থ রয়েছে, এক কিস্তি বীমা প্রকল্প তাদের জন্য। এই বীমাটি ৬, ১০ এবং ১৫ বছর মেয়াদের হয়ে থাকে। বীমা অংকের পরিমান হবে কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা। বীমার মেয়াদ পূর্তিতে বীমাগ্রহীতাকে বীমাকৃত অংকের কম-বেশী দ্বিগুন অর্থ প্রদান করা হয়। এই প্রকল্পের সাথে সহযোগী বীমা হিসেবে DIAB/PDAB সুবিধা প্রদান করা হয় না।প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়করমুক্ত। |
০৮. | শিশু নিরাপত্তা বীমা | এই বীমা পলিসি যৌথভাবে প্রিমিয়াম দাতা ও শিশুর জীবনের উপর গ্রহন করা যায়। পিতা অথবা শিক্ষিত এবং উপার্জন ক্ষম মাতা শিশুর প্রিমিয়াম দাতা হবেন। পলিসি গ্রহনের সময় শিশুর বয়স সর্বোচ্চ ১৫ বছর এবং সর্বনিম্ন ৬ মাস এবং মেয়াদপূর্তিকালীন বয়স ১৮ বছরের কম এবং ২৫ বছরের বেশী হবে না। পলিসির মেয়াদ শেষ হওয়ার ১ বছর পূর্ব পর্যন্ত সহায়ক বৃত্তি হিসেবে প্রতি বছর মূল বীমা অংকের শতকরা ১০ ভাগ মেয়াদের শুরুতে অগ্রিম হিসেবে প্রদান করা হয়ে থাকে। মেয়াদ শেষে অর্জিত মুনাফা সহ পুরো বীমা অংক প্রদান করা হয়। |
০৯. | ফারইষ্ট ডিপোজিট পেনশন স্কীম | এই প্রকল্পে দেশের সকল শ্রেণী পেশার জনগোষ্ঠী পাবে ইসলামী জীবন বীমার সুবিধা এবং তাদের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন, সঞ্চয় ও আর্থিক নিরাপত্তা বিধান নিশ্চিত হয়। বীমার মেয়াদ ১২ বছর। ৩টি ইউনিটে বীমা পলিসি গ্রহণ করা যায়। প্রতি ইউনিটের বীমা অংক ১২০০০ টাকা। বীমা প্রিমিয়াম (মাসিক) ৩০০ টাকা। মেয়াদের অর্ধেক সময় শেষে (৬ বছর পূর্তিতে) বীমা অংকের ২৫% অর্থ প্রদান করা হয়। তবে ৬ বছর পূর্তিতে উক্ত ২৫% অর্থ উত্তোলন করা না হলে মুনাফার পরিমান বৃদ্ধি পাবে। পলিসির শুরু থেকে মেয়াদ উত্তীর্ণ পর্যন্ত বীমাগ্রহীতা জীবিত থাকলে মেয়াদান্তে বীমা অংকের অবশিষ্ট ৭৫% অর্থ অর্জিত মুনাফাসহ পরিশোধ করা প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়করমুক্ত। |
১০. | ইসলামী মানি ব্যাক বীমা প্রকল্প | ন্যূনতম বীমা অংক ১ লক্ষ টাকা এবং সর্বোচ্চ বীমা অংক ৫ লক্ষ টাকা। বীমার মেয়াদ ১০ বছর। কিন্তু প্রিমিয়াম জমা দিতে হবে মাত্র ৫ বছর। এই প্রকল্পের শুরু থেকে মেয়াদ পূর্তি পর্যন্ত বীমা গ্রহীতা জীবিত থাকলে মেয়াদান্তে জমাকৃত মূল প্রিমিয়াম ফেরত দেয়া হবে। প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়করমুক্ত। |
১১. | ইসলামী মেয়াদী প্রকল্প | প্রতি ইউনিট বীমা অংক ১২,১০০ টাকা। একজন বীমা গ্রহীতা সর্বনিম্ন ২ ইউনিট অর্থাত (১২১০০×২)=২৪২০০ টাকা বা তদুর্ধ্ব যে কোন বীমা অংকের পলিসি গ্রহণ করতে পারবে। বীমার মেয়াদ ১০ থেকে ২০ বছর। ১০ বছরের জন্য ১ ইউনিটের মাসিক প্রিমিয়াম ১০০ টাকা। এই প্রকল্পের শুরু থেকে মেয়াদ পূর্তি পর্যন্ত বীমা গ্রহীতা জীবিত থাকলে মেয়াদান্তে জমাকৃত মূল প্রিমিয়াম ফেরত দেয়া হবে। প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়করমুক্ত। |
১২. | শিশু শিক্ষা ও বিবাহ মেয়াদী বীমা | এই প্রকল্পের অধীনে সুবিধাভোগী শিশুর একদিকে মেয়াদপূর্তিতে বিরাট অংকের অর্থ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা রয়েছে আবার অন্যদিকে মেয়াদকালে প্রিমিয়াম দাতার মৃত্যু ঘটলে বছরে বছরে সন্তানকে নির্দিষ্ট বৃত্তি প্রদান করে। শিশুর প্রবেশকালীন ন্যূনতম বয়স ৩ মাস এবং সর্বোচ্চ ১৮ বছর। বীমার মেয়াদ ১০ থেকে ২০ বছর। মেয়াদপূর্তির সর্বোচ্চ বয়স ৭০ বছর। |
১৩. | যুগল মেয়াদী বীমা | এই বীমাটি স্বামী-স্ত্রী উভয়ের জীবনের উপর নেয়া যায়। স্বামী-স্ত্রী উভয়ের মধ্যে যে কোন একজন মৃত্যুবরন করলে অপরজন পুরো বীমার টাকা অর্জিত বোনাসসহ প্রাপ্য হবেন। বীমার মেয়াদ ১০, ১৫, ২০ এবং ২৫ বছর। বীমার অংক ন্যূনতম ৩০ হাজার টাকা তবে প্রিমিয়াম জমা ন্যূনতম ১ হাজার টাকা। মেয়াদপূর্তির বয়স সর্বোচ্চ ৭০ বছর। |
১৪. | দুই কিস্তি মেয়াদী বীমা | এই বীমার অধীনে প্রথম কিস্তির টাকা প্রদান করা সত্ত্বেও বীমার মেয়াদকালে বীমাগ্রহীতার মৃত্যুবরণ করলে বীমাকৃত পুরো টাকাই শরীআ’হ ভিত্তিক তার ওয়ারিশগণের পক্ষে মনোনীতকে প্রদান করতে হবে। এটি ১০, ১২, ১৪, ১৬, ১৮ এবং ২০ বছর মেয়াদের হয়ে থাকে। বীমা অংকের পরিমান হবে কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা। |
১৫. | পাঁচ কিস্তি মেয়াদী বীমা | এই বীমা গ্রহীতার জরুরী প্রয়োজন মেটাতে সহায়তা করে। বীমার মেয়অদ ১০, ১৫ এবং ২০ বছর। বীমা গ্রহীতার প্রবেশকালীন বয়স সর্বনিম্ন ১৮ এবং সর্বোচ্চ ৫৫ বছর এবং বীমা অংকের পরিমাণ হবে কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা। |
১৬. | দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যু বীমা | যদি বাহ্যিক দূর্ঘটনা জনিত প্রত্যক্ষ কারণে বীমাবর্তের মৃত্যু হয় এবং পানিতে ডুবা কিংবা ময়না তদন্তে প্রমানিত অভ্যন্তরীণ আঘাতজনিত মৃত্যুর ক্ষেত্র ব্যতীত অন্য সকল ক্ষেত্রে যদি আঘাতের চিহ্ন শরীরের উপরিভাগে সুস্পষ্ট থাকে, তাহলে সন্তোষজনক প্রমাণাদি প্রাপ্তি সাপেক্ষে বীমাবর্তের স্বাভাবিক স্বাভাবিক মৃত্যুতে প্রদেয় বীমার টাকা ছাড়াও চুক্তি অনুযায়ী বীমাকৃত অংকের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হয়। শুধুমাত্র মূল পলিসি ও এই সহযোগী বীমা চুক্তি চালু থাকা অবস্থায় আঘাত প্রাপ্তির ৯০ দিনের মধ্যে ঝুকির সময় সীমার অভ্যন্তরে মৃত্যু হলেই এই বীমার প্রতিপ্রাপ্য প্রদান করা হয়। বীমা গ্রহীতার প্রবেশকালীন বয়স সর্বোচ্চ ৫০ বছর। |
১৭. | স্থায়ী অক্ষমতা ও দূর্ঘটনা বীমা | এই সহযোগী বীমা দূর্ঘটনাজনিত স্থায়ী পঙ্গুত্বে বীমাবর্তের জন্য আর্থিক সাহায্যের ব্যবস্থা করে। মাসিক কিস্তিতে মূল বীমা অংকের ১০% হারে অনধিক ১০ বছর পর্যন্ত বৃত্তি প্রদান করা হয়। স্থায়ীভাবে অক্ষম হয়ে পড়লে প্রিমিয়াম মওকুফের সুবিধা পাওয়া যায়। বীমা গ্রহীতার প্রবেশকালীন বয়স সর্বোচ্চ ৫০ বছর। |
একক বীমা | গ্রুপ জীবন বীমা |
|
|
সার্বজনীন বীমা | |
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস